নিজস্ব প্রতিবেদক: পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পের লে-আউট পরিমার্জন বিষয়ক আলোচনা কর্মকাণ্ড পরিচালনা করেছে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)। এ সময় রাজউক চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল ছিদ্দিকুর রহমান সরকার (অব.) বলেন, রাজউক ঢাকাকে বাসযোগ্য পরিবেশসম্মত নগরী বাস্তবায়নে নানা উদ্যোগ গ্রহণ করছে এবং এ ব্যাপারে আমরা বদ্ধপরিকর। সোমবার (২৭ মে) রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল ছিদ্দিকুর রহমান সরকারের (অব.) সঙ্গে বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) প্রধান নির্বাহী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের সৌজন্য সাক্ষাৎ রাজউক চেয়ারম্যানের কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। সাক্ষাতে বেলার প্রধান নির্বাহী পরিবেশগত ও অন্যান্য বিষয়ে রাজউক চেয়ারম্যানের সঙ্গে আলোচনা করেন।
এ সময় রাজউক চেয়ারম্যান বলেন, নতুন লে-আউট প্রণয়নের আগে অবশ্যই তুলনামূলক প্রতিবেদন তৈরি করে যাচাই-বাছাই করা হবে। মূল লে-আউটকে পরিবেশগত দিক বিবেচনাপূর্বক জনস্বার্থকে গুরুত্ব দিয়ে পরবর্তী কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে। রাজউক ঢাকাকে বাসযোগ্য পরিবেশসম্মত নগরী বাস্তবায়নে নানা উদ্যোগ গ্রহণ করছে এবং এ ব্যাপারে আমরা বদ্ধপরিকর।
তিনি আরও বলেন, ইতোমধ্যে কেরানীগঞ্জ, পূবাইল ও মতিঝিলে ইকোপার্ক, উদ্যান ও নাগরিক সুবিধার জন্য কমন স্পেস তৈরির নানা প্রকল্প বাস্তবায়নে কাজ শুরু করেছে রাজউক, যা ঢাকার সৌন্দর্যকে বহুগুণে বাড়িয়ে তুলবে এবং টেকসই বাসযোগ্য নগরে রূপান্তরে রাজউকের প্রতিশ্রুতিকে জনগণের সামনে তুলে ধরবে।
আলোচনায় অংশ নিয়ে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, রাজধানীর উন্নয়নে রাজউককে সুদূরপ্রসারী ও দৃষ্টান্তমূলক কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, পূর্বাচলের লে-আউট সংশোধনের আগে অবশ্যই পরিবেশগত দিকগুলোর ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে এবং রাজউককে তার কার্যক্রমে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করে রাজধানীকে টেকসই, সবুজ ও পরিবেশবান্ধব নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। কিন্তু এক্ষেত্রে জনস্বার্থকে গুরুত্ব দিয়ে প্রভাবশালী মহলের উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন থেকে বিরত থাকার ব্যাপারে রাজউককে সতর্ক থাকতে হবে।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন রাজউকের সদস্য (এস্টেট ও ভূমি), প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ, প্রকল্প পরিচালক, পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্প এবং রাজউকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
I was looking at some of your posts on this site and I conceive this site is real
instructive! Keep on putting up.Leadership